Black Cumin Honey - 500g
Shopping Security
Safe Payment Options Secure privacy
Purchase protection
Secure logistics
Delivery: In 2-3 days
Courier Partner : Pathao
|
SteadFast
|
Redx
|
Quick Delivery
Tags :
কালোজিরা ফুলের মধু - Black Seed Honey
বাংলাদেশে যত প্রকার মধু পাওয়া যায় তার মধ্যে সর্বাধিক ঔষধি গুণ সম্পন্ন মধু হচ্ছে কালোজিরা ফুলের মধু। বাংলাদেশে একক কালোজিরা ফুলের মধু উৎপাদন সম্ভব হয় না। বাংলাদেশের কৃষির বিচিত্রের কারনে কালোজিরা উৎপাদন এঁর সময় ধনিয়া ও অন্যন ফসল ও চাষাবাদ হয়। মৌ-চাষি রা যখন তাদের মধু সংগ্রহ করার উদ্দেশ্যে মৌ-মাছির বক্স গুলো স্থাপন করে তখন সেই স্থানে কালোজিরার পাশা পাশি ধনিয়া সহ অন্য ফুল ও ফোটে এবং মৌমাছি সেই সব ফুল থেকে নেক্টর সংগ্রহ করে মধুতে রুপান্তর করে। এই জন্য বাংলাদেশে একেক কালোজিরা ফুলের মধু উৎপাদন সম্ভব না। তবে কালোজিরা ফুলের মধুর আধিক্ষতার কারনে এই মধু কালোজিরা ফুলের মধু হিসাবেই পরিচিত।
- কালোজিরা ফুলের মধু দেখতে কালচে বা কিছু কিছু সময় পোড়া খয়েরী রঙের হয়।
- কালোজিরা ফুলের মধু খেতে একেবারে খেজুরের গুড়ের মত স্বাদ লাগে কিছু কিছু ক্ষেত্রে হালহা তিতা ভাব লক্ষ্য করা যায়,
- ঘ্রাণ টাও খেজুরের গুড়ের সাথে মিলে যায়।
- মধুর ঘনত্ব আবহাওয়া ভিত্তিতে কম বা বেশি হতে পারে, তবে ভালো মানের কালোজিরা ফুলের মধু খুব বেশি পাতলা হতে দেখা যায় না।
- মধু পাতলা হলে ফেনা হতে দেখা যায়। আর ঘনত্ব বেশি হলে ফেনা হতে দেখা যায় না।
- মধু জমে যাওয়া মধুর একটি স্বাভাবিক প্রাকৃতিক বিশিষ্ট, তবে ভালো মানের কালোজিরা ফুলের সহজে জমে যেতে দেখা যায় না কিছু ক্ষত্রে সিজেনের প্রথম সময়ের কালোজিরা ফুলের মধুতে ধনিয়া ফুল সহ অন্যান্য ফুলের মধুর মিশ্রিত থাকে ফলে অনেক সময় সামান্য জমতে দেখা যায়।
কালোজিরা ফুলের মধুর উপাদানঃ
মধুর উপদান সম্পর্কে জানলে আপনি সহজেই বুঝবেন মধুকে কেন সুপার ফুড বল হয়। কালোজিরা ফুলের মধু ও বাকি ফুলের মধুর উপাদান প্রায় একি হয়ে থেকে, কালোজিরা ফুল থেকে এই মধু সংগ্রহ হওয়ার কারনে এই মধু তে কালোজিরা ফুলের পোলেন পাওয়া যায় তাছাড়া অন্য মধুর মত এই মধু মধুতেও প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান থাকে, উপাদান গুলোর মধ্যে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ এবং ৫ থেকে ১২ শতাংশ মন্টোজ, এছাড়াও মধুর মাইক্র নিউট্রিয়েন্ট এঁর মধ্যে ২২ শতাংশ অ্যামাইনো অ্যাসিড, ২৮ শতাংশ খনিজ লবণ এবং ১১ শতাংশ এনকাইম পাওয়া যায়। এছাড়াও মধুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এন্টি-অক্সিডেন্ট মধুতে কোন প্রকার চর্বি ও প্রোটিন নেই।
১০০ গ্রাম মধু থেকে প্রায় ২৮৮ ক্যালরি পাওয়া যায়, যা মধু কে একটি সুপার ফুডে পরিণত করে।
মধু খাওয়ার উপকারিতা:
মধু খাওয়ার উপকারিতা আসলে অপরিসীম মধুর তাই সহজে বলা খুব কঠিন তবে মধু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বলতে গেলে কিছু ব্যাপার উতান্ত গুরুত্বপূর্ণ।
১। মধু আমাদের জীবনি শক্তি বৃদ্ধি করে।
মধুতে রয়েছে এক্টিঅক্সিডেন্ট এই এক্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের দেহে ঘুরতে থাকা ফ্রী-রেডিকেলস কে ধংশ করে আমাদের জীবনি শক্তি কে বৃদ্ধি করে। একটি DNA সেমুলেশন গবেষণায় উঠে এসেছে যদি কোন বেক্তি প্রতিদিন অন্তত এক চামচ মধু সেবন করে তবে সে স্বাভাবিক ভাবে ১০০ বছর সুস্থ ভাবে বাঁচতে পারবে।
২। মধু চেহারার উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং মধুতে থাকা এন্টি-অক্সিডেন্ট ও এনজাইম আমাদের ত্বকের এন্টি এইজনিং বৃদ্ধিতে সহয়তা করে।
৩। মধু দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমাতা বৃদ্ধির পাশা পাশি রক্তের চর্বি কমিয়ে আমাদের হার্ট কে সুস্থ রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
৪। মধুতে থাকা আয়রোন, ম্যাঙ্গানিজ ও কপার রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে ফলে এটি রক্তশূন্যতায় বেশ ফলদায়ক।
৫। মধু ঘুমের সমস্যা সমাধানে বেশ ভালো কাজ করে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে এক চা চামচ মধু হতে পারে অনিদ্রার ক্ষেত্রে বিশেষ কার্যকরী।